السلام عليكم -পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি,,,,,,,
আমার পরিচয়
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
হয়ত এমন একটা সময় আসবে, যখন আমি থাকবো না, কিন্তু আমার তৈরি সকল ওয়েবসাইট/টুইটার/ইউটুব/𝔽𝕒𝕔𝕖𝕓𝕠𝕠𝕜 ইত্যাদি ইত্যাদি থাকবে। হয়ত আইডিগুলো ডিএ্যাকটিভ করেও যেতে পারবো না। একদিন হঠাৎ চিরতরে থেমে যাবে আমার নিস্বাস কালের সাক্ষী হয়ে থেকে যাবে আমার 𝕚𝔻, রয়ে যাবে কিছু স্মৃতি। ইনবক্সে হয়ত নক করবে কেউ,কেউবা কমেন্ট করবে কিন্তু রিপ্লাই দেয়ার কেউ থাকবে না।
Resume OF Yousuf Jamil |
Mailing Addres |
Yusuf Jamil |
C/O-Abul Hossain |
Vill- Sahanagar, Post- Penchul, P.S- Sherpur |
Dist- Bogura. |
Call Phone : +8801737895424 |
Email : yousufjamil24@gmail.com |
Career Plan |
Achieving a dynamic & challenging job to utilize my academic knowledge & potentiality to Development career & to achieve a respectable & Responsible position in the related field and thereby contributing for the institution. |
Education Qualifcation |
Master’s of Social Science (M.S.S) |
Institute : Govt. Azizul Haque College, Bogura. |
Group : Political Science |
Result (CGPA) : 2.44 |
Year : 2018 |
Board : National University |
Bachelor of Arts (B.A) |
Institute : Nousher Ali Degree College,Sherpur, Bogura |
Group : Political Science |
Result : Secont Cllas |
Year : 2013 |
Board : National University |
Higher Secondary Certificate (Alim) |
Institute : Sherpur Alia Madrasah |
Group : General. |
Result (GPA) : 2.83 (Out Of 5.00) |
Year : 2010 |
Board : Madrasah. |
Secondary School Certificate ( S.S.C) |
Institute : Sahanagar Islamia Dakhil Madrasah. |
Group : General. |
Result (GPA) : 3.63 (Out Of 5.00) |
Year : 2008 |
Board : Madrasah. |
Computer Literacy |
Windows XP, Microsoft Word, Microsoft Excel, Microsoft Power Point internet Browsing and Website design. |
Language Proficiency |
v Bangla (mother tongue) : Well versed both in oral and written. |
v English : Efficient both in oral and written. |
Interest |
Travel and benefit people. |
Personal Details |
Name : Yousuf Jamil |
Father’s Name : Abul Hossain |
Mother’s Name : Momotaj Bibi |
Date of Birth : 30th Novembur, 1989 |
Height : 5 Feet 4" |
Blood Group : B+(ve) |
Marital Status : Unmarried |
Sex : Male |
Religion : Islam |
Nationality : Bangladeshi (By Birth) |
Home District : Bogura. |
Permanent Address : Vill- Sahanagar, Post- Penchul, P.S- Sherpur, Dist- Bogura. |
Date:----------- Signature:-------- |
আমার ঠিকানাঃ
নামঃ ইউসুফ জামিলপিতাঃ আবুল হোসেনমাতাঃ মমতা বিবিগ্রামঃ শাহানগরইউপিঃ বিশালপুরপোষ্টঃ পেঁচুলউপজেলাঃ শেরপুরজেলাঃ বগুড়াবিভাগঃ রাজশাহী।
Ø পারিবারিক পরিচয়:
পিতার নামঃ আবুল
হোসেন।
মাতার নামঃ মমতা
বিবি।
আমার
বাবা একজন অবসরপাপ্ত শিক্ষক,আমার মা গৃহিনী।
আমরা
৫ ভাই বোন। ২ ভাই ৩ বোন আমি সবার ছোট, ভাই সবার বড়।
Ø ভাই
বোনের নামঃ
বড় ভাই মোঃ মিজানুর রহমান
বড় বোনের নাম মোছাঃ নাজমা খাতুন
মেজ বোনের নাম মোছাঃ নারগিছ খাতুন
ছোট বোনের নাম মোছাঃ নাহিদা, ডাক নাম জসনা।
বৈবাহিক
অবস্থাঃ আমি বাদে সবাই বিবাহিত।
Ø ভাই বোনের ছেলে মেয়েঃ
ভাইয়ের ছেলে মেয়ে ৩ টা,মেয়ে সবার বড়
বড় মেয়ের নামঃ মেফতাউল জান্নাত মাইশা।
ছেলের নামঃ আব্দুল্লাহ আল তৌফিক।
ছোট মেয়ের নামঃ তাবিয়া।
Ø বড় বোনের ছেলে মেয়েঃ
বড় বোনের শুধু একটাই ছেলে, নামঃ নাঈমুর
রহমান নাঈম।
Ø মেজ বোনের ছেলে মেয়েঃ
মেজ বোনের শুধু ২ টা মেয়ে,বড় মেয়ের নামঃ
তাকিয়া জান্নাত তিন্নি এবং ছোট মেয়ের নামঃ তামান্না।
Ø ছোট বোনের ছেলে মেয়েঃ
ছোট বোনের ছেলে মেয়ে ২টা,বড়
ছেলের নামঃ নাহিদুল হসান নাহিদ এবং
মেয়ের নামঃ ঐশী খাতুন।
ভাই বোনের মধ্যে সবার ছোট আমি
ইউসুফ জামিল।
- ক্যালেন্ডার তৈরি উদ্দেশ্য কি?
এই ক্যালেন্ডার তৈরি করার পেছনে আমার কোন
উদ্দেশ্য নেই, জানি্না এটা কার কতটুক উপকারে আসবে। যদি কারুর উপকারে আসে তবেই আমি
ধন্য। হয়ত ১০১ বছর পর আপনাদের কাছে এটা
খুব সহজ মনে হতে পারে বা একদম সিম্পল মনে
হতে পারে। ।যাইহোক এত দিন আমি বাচবনা কিন্তু আপনারা যারা বেচে আছেন তারা আমার চেয়ে
অনেক ভালো কিছু তৈরি করতে পারবেন। প্রযুক্তির দুনিয়ায় দিন যত যাবে তোতই বেশি কিছু
মানুষ তৈরি করবেন এবং দেখবেন। সবার কাছে এসব তুচ্ছ ব্যাপার মনে হবে এটাই সত্য।
v ১০১ বৎসরের ক্যালেন্ডার কি
ভাবে তৈরি করলাম?
১০০ বৎসরের ক্যালেন্ডার তৈরি প্রথমে
করেছিলাম, তখন শুধু হাতে কলমে কাগজে লিখে রেখেছিলাম, কারন আমি ডিজাইন বলতে কিছুই
পারতাম না। পারবই বা কেমন করে? আমারতো তখন কম্পিউটার ছিলনা,আর থাকলেও হয়ত এই ভাবে
ডিজাইন করার অভিগ্যতা একদমই ছিলনা।
- ২০১৬
সালে আমার ল্যাপ্টপ কেনার ভাগ্য হয় তাও মার টাকায়। আমি শুধু মাত্র ৫ হাজার
টাকা দিয়েছিলাম আর বাকি টাকা মা দেয় ২০ হাজার। প্রথম দিকে কিছুই বুঝতাম না
শুধু অন অফ করা ছাড়া।
Ø এরপরে
২০১৮ সালে বগুড়া আনসার ক্যাম্পে ৭২ দিনের বেসিক কম্পিউটার ট্রেনিং করার সুযোগ পাই
ফ্রীতে। আর সেখানে ট্রেনিং শেষে বাড়ি আসলে প্রথমে আমি আমার এই ১০০ বৎসরের
ক্যালেন্ডার তৈরির ডিজাইনের কাজটা শুরু করে দেই।
- এই
ভাবে ডিজাইনের কাজ করতে করতে আমার ২ বছর চলে যায় কারন আমি এখনো ডিজাইন করতে
পারদর্সি না। একবার করি আবার সেটা মুছে ফেলি এই ভাবেই এক সময় সম্পর্ন্য কাজের
ডিজাইন করে ফেলি কিন্তু এতদিনে আমার
১০০ বৎসরের ক্যালেন্ডার বয়স ১৮ বৎসর চলে গেছে কারন শুরুটা দিয়েছিলাম ২০০০ সাল
থেকে।
Ø এইবার আরেক ঝামেলায় পরলাম সেটা হলো কাজ সম্পর্ন্য করার পরে যখন
পিন্ট করতে গেলাম তারা বলে দিল এটা কখনো বের হবেনা, আমি বললাম কেন?
Ø তারা আমাকে বুঝিয়ে দিল আপনি এম এস ওর্ডে কাজ করেছেন তাই এসব PDF ফাইলের
লেখা ভেঙ্গে ভেঙ্গে যায়। তারা আমাকে দেখালো আমিও দেখলাম সত্যিইত তাই! তাহলে আমার
উপায়?
Ø আমি
বললাম আপনারা কি ভাবে করেন যেগুলো কোন সমস্যা ছাড়াই সুন্দর পিন্ট বের হয়? তারা
আমাকে বুঝে দিল Adobe Illustrator নামে এই
সপ্টরে কাজ করতে হবে তাহলে আর এমন সমস্যা আপনার হবেনা।
এতক্ষনে
আমি হতাস হয়ে গেলাম কারন এত কষ্টের ফল এই হলো?
v এইবার
তাদের কাছ থেকেই সেই Adobe Illustrator নিলাম এবং আবার নতুন করে সেই ১০০ বৎসরের
ক্যালেন্ডার তৈরির ডিজাইনের কাজ শুরু করলাম। প্রথমে Adobe Illustrator দিয়ে কি
ভাবে কাজ করতে হয় তা কিছুই বুঝতাম না, ধিরে ধিরে চেষ্টায় এবং নেট ঘাটা ঘাটি করে কিছুটা
পারলাম এই ভাবে শিখতে শিখতে আমার এক বছর চলে যায়। এত দিনে ক্যালেন্ডার বয়স চলে
যাচ্ছে কিন্তু কাজের কাজ আমার কিছুই হচ্ছেনা।
o নতুন
বুদ্ধির আগমনঃ
ü এরপরে
হঠাৎ একদিনে মাথায় আসলো আবার নতুন করে প্রথম থেকে ১০০ বৎসরের ক্যালেন্ডার বানাবো,
তাহলে আবার নতুন করে এই বছর থেকেই শুরু হবে। এক কথায় সব কিছুই নতুন হবে।কারন
আগেরটা ছিল ২০০০ থেকে ২১০০ সাল পর্যন্ত। আর এখনকারটা ২০২১ থেকে ২১২১ পর্যন্ত চলবে।
অর্থাৎ ১০১ বছর চলবে এই ক্যালেন্ডার।
এইবার শুরু হলো ১০১ বৎসরের ক্যাকেন্ডার
তৈরির প্রস্ততিঃ
ü ১০১
বৎসরের ক্যালেন্ডার তৈরির জন্য আবার নতুন করে হিসেবে বসলাম খাতা কলম এবং রুল পেন্সিল
নিয়ে,সেই ফেলে আসা দিনের মত। এইভাবেই একসময় আবারো ১০১ বৎসরের ক্যালেন্ডার তৈরি
করতে আমি সফল হলাম আল্লাহর রহমতে।
ü যদি
এই সময় আমার ঘড়ে কেউ দেখতে পেত তাহলে আমাকে পাগল ছাড়া কিছুই বলতনা কারন, ছোট
বাচ্চাদের মত কাগজ কলম আর রুল পেন্সিল নিয়ে মাটিতে আকা আকি শুরু করে দিয়েছি। যা
অন্যদের কাছে হাস্যকর মনে হতে পারে। যাইহোক অবশেষে আল্লাহর রহমতে ১০১ বৎসরের
ক্যালেন্ডার তৈরি কাজের হিসেব সমপর্ন্য করলাম।এইবার ডিজাইন করার পালা।
Ø এইবার ডিজাইনের
কাজ করতে করতে আমার সময় লেগে যায় অনেক দিন।মনে হচ্ছিল কিযেন বাদ পরছে কিযেন ছাড়া
পরেছে কথায় যেন অসুন্দর লাগছে,এসব মনে করে
বার বার রিভাইস দেই বার বার চেক করি যেন ভুল ত্রুটি না হয়। এই ভাবেই এক সময় কাজের
সমাপ্তি ঘটাই।
Ø পরি
শেষে এটাই বলবো প্রতিটা কাজের কিছু সুত্র থাকে কারন সেই সুত্র ছাড়া কোন হিসেব
মিলানো সম্ভব হয়না।
নেটা যগতে আসার কিছু
কথা শেয়ার করলামঃ
২০১৪
সালে আমি মোবাইল কিনি নোকিয়া স্মার্ট ফোন ১৪৯৫০ টাকা এই সময়ের এই টাকাই ছিল আমার
কাছে লক্ষ টাকার মত। তবু ইচ্ছে বলে কথা। এই সময় এন্ডয়েট ফোন ছিলনা। এটা ছিল
উইন্ডস ভার্সন। সেই স্মার্ট ফোন কেনার পরে ফেসবুক খুলে নিলাম কাউকে দিয়ে,কারন ফেসবুক
সম্পর্কে আমার কোন জ্ঞান/ধারনা ছিলনা।
এরপর
চলতে থাকে পাগলের মত সারাক্ষন ফেসবুকে ঘাটা ঘাটি করা,প্রথম দিকেই আইডি কয়েকটা নষ্ট
হয়ে গেল, বুঝতেই পারছেন না বুঝলে যা হয়!
এবার আরেক ধাপ শুরুঃ এবার প্রায় ৪ মাসের বেসি সময়
পরে নিজেই আইডি খোলা শিখতে পারলাম এবং ধিরে ধিরে ফেসবুকের সকল সমস্যার ত্রুটি শিখে
ফেললাম ইনশাআল্লাহ। আর সেই আইডিই এখন পর্যন্ত চালাচ্ছি যে আইডি আমি নিজেই খুলে
ছিলাম।
আইডির নামঃ MYJ Yousuf Jmil
এই
ভাবে চলতে চলতে নেট যগতের কিছু খুটি নাটি শেখার আগ্রটা আসলো। ফেসবুকে এই দিক সেদিক
যেতেই কিছু কিছু পোষ্ট দেখতে পাই যে,এটা শিখাই ওটা শিখাই টাকা লাগবে এত ইত্যাদি
ইত্যাদি।কিন্তু টাকার কথা দেখলেই বিশ্বাস হতনা, আসলি কি সত্য? নাকি পতারক এরা?কারন
নেট যগতে ধকা বাজদের অভাব নেই।
- এমন প্রশ্ন বার বার আসে কিন্তু
শেখার ইচ্ছেটাও বারতে থাকে! এই ভাবে একদিন হঠাৎ করে একজনের সাথে পরিচয় হয় এবং
নাম্বার নিয়ে তাকে কল দিয়ে বিষয় গুলো শিখতে চাই সে আমার কাছে থেকে সামান্য
কিছু টাকা চায়। সে ফেসবুক বিষয়ে কিছু শিখাবে। কিন্তু আমি বললাম আপনাকে টাকা
দেওয়ার পরে যদি না শিখান বা আমি যদি না পারি তখন কি টাকা ব্যাক পাব?
- সে বললো
অবশ্যই পারবেন কারন খুবি সহজ কাজ। এই ভাবে আমি তাকে বললাম ঠিক আছে কিন্তু আমি
টাকা দিব অর্ধেক বাকী টাকা কাজ শিখানোর পরে। সেও আমাকে বিশ্বাস করে শিখালো।
এইবার টাকা তাকে বিকাশে দেওয়ার পরে আমাকে কাজ শিখানো শুরু ফোন কলের মাধ্যমে।
ওকে এইবার কিছুটা চেষ্টার পরে শিখে গেলাম,হাসিও দিলাম এবং পরে তাকে বাকী টাকা
পরিশোধ করে দিলাম আর সে আমাকে খুবি বিশ্বাস করতে লাগলো সেদিনের পর থেকে। এই
ভাবেই তার কাছে আমি এবং আমার কাছে সে বিশ্বাস হতে লাগলো।
- এই ভাবে আমিও আবার অন্যদের কাজ
শিখাতে লাগলাম এবং তার বিনেময় টাকা নিতাম,তবে কখনো কাউকে ধকা দিয়ে নয়। যদি
কাউকে কাজ শিখাতে বা বুঝাতে না পারতাম তবে তার টাকা ফিরত দিতাম। এইভাবে আমিও
অনেকের কাছে বিশ্বস্ত হয়েছিলাম। যারা এখনো আমাকে কল দেয় মাঝে মধ্যে কিন্তু
আমিত আর কাজ করিনা। যদি কিছু বলে দেওয়ার মত হয় তাহলে সাথে সাথে বলে দেই।এতে
তারা যতেষ্ট খুঁশি হন।
এর মধ্যে অবাগ করার মত এক বিষয় দেখতে পেলামঃ
কিছুদিন যেতেই তার ব্যাক্তিগত একটা নাম্বার দিল ,আমাকে, আমি সেই
নাম্বার সেভ করে নিলাম। পরে হঠাৎ একদিন হোয়ার্টস এপ্স গিয়ে দেখতে পেলাম একজন
সেনাবাহিনীর ইউনিফর্ম পরা একজনের ছবি, তাও আবার তার ব্যাক্তিগত নাম্বারে আইডির
প্রোফাইলের সাথে।কারন হোয়ার্টস এপ্স যে নাম্বার দিয়ে খোলা থাকে সেই নাম্বার সেভ
থাকলেই দুজনের আইডি এড হয়ে যায়।
- এইবার
সেই ইউনিফর্ম পরা ছবি দেখে আমি তাকে সাথে সাথে কল দিলাম,দিয়ে বিষয় গুলো খুলে
বললাম,আর সে তখন হাসতে লাগলো, আর সে বললো ওটা আমি আমার ছবি। জামিল
আমি একজন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আমার নাম
জুয়েল। বাড়ি
সিরাগঞ্জ। এবার
তার সাথে আমার আরো ভালো সম্পর্ক হতে লাগলো।
- এই
ভাবে আমি বহু মানুষের সাথে অনলাইনে যোগা যোগ করেছি বি্ভিন্ন কিছু শিখেও
নিয়েছি এবং আমিও পরবর্তিতে অনেক মানুষকে শিখিয়েছি।
- পরবর্তিতে আমার শেখার বড় হাতিয়ার ছিল
গুগোল এবং ইউটুব।
এই ভাবে শিখতে শিখতে এক সময় আমি
হই ফেসবুক সমস্যার সমাধানের পারদর্সি। এই সময় আমি ফেসবুকে আমার নাম্বার দিয়ে এড (পোষ্ট)
দিয়ে থাকি। আর সেখান থেকেই অনেকে আমাকে কল করে কাজ করে নেন টাকার বিনেময়। এই ভাবে
প্রায় ১ বছর আমি ইনকাম করি বিভিন্ন বিষয়ের উপরে। তারপরে আর টাকা নিতাম না এখন
পর্যন্ত সবাইকে ফ্রী কাজ করে দেই।
Ø হ্যাকার হওয়ার স্বপ্ন
এইবারঃ
ü এই
ভাবেই এক সময় তার মাধ্যমে আমি ফেসবুক হ্যাকার হবার ইচ্ছেটা পুরোন করি। হ্যাকার হতে
আমাকে প্রচুর সময় দিতে হয়েছিল,এক কথায় HTML কোড খুজে বের করতে হত, আবার সেখান থেকে
আমাকে একটা ফিসিং সাইট বানাতে হত। তবেই সেই সাইট থেকে লিং তৈরি করে সেই লিং দিয়ে
কারুর আইডি হ্যাক করতাম,কিন্তু কারুর ক্ষতি এখনো পর্যন্ত করিনি ইনশাআল্ললাহ। তবে
শুরুতে ২ টা কি ১ টা আইডি নষ্ট করেছিলাম যদিও সে আমার সাথে খারাপ আচরন করেছিল এই
কারন। আরেকটি কারন ছিল আমি প্রথমে না বুঝে নষ্ট করেছিলাম।
Ø আমার
ফিসিং বা হ্যাকিং বানানোর সাইট ছিল এই
ঠিকানা-www.wapka.com
আমি একজন হ্যাকার হয়ে
কারুর ক্ষতি করিনি বরং উপকার করতে পেরেছি বহু মানুষের। এমনকি অনেক মানুষের ব্লাকমেইলের
হাত থেকে তাদের ফেসবুক আইডি উদ্ধার করে এনেছি ইনশাআল্লাহ।
বুঝতেই পারছেন একটা আইডিতে কমবেশি সবারি ব্যাক্তিগত ছবি শেয়ার করা
থাকে। যেমন হতে পারে স্বামি ইস্ত্রী ছবি হতে পারে GF/BF ইত্যাদি ইত্যাদি। আর সেই
আইডি হ্যাক হলে কি হতে পার?
ü নিজের
নামে ওয়েবসাইট খোলার ইচ্ছেঃ
অনেক ওয়েবসাইট দেখে এইবার
আমারো একটা নিজের নামে ওয়েবসাইট খোলার ইচ্ছে যাগলো। এবার আবার সেই ইচ্ছেটাও পুরোন
করলাম নেটে খোজা খজি করে ২০১৭ সালে এসে। নিজের নাম না দিয়ে”নাম দিলাম প্রযক্তি ডটনেট এই ওয়েবসাইটের ডিজাইন করতে আমার সময় লেগেছিল ৩ বছর। এত সময় লাগার
একটাই কারন আমি কম পারি তাই,আরেকটা কারন, আমার wifi ছিলনা এমবি কিনে নেট চালাতে হত।
এখনো অবশ্য এমবি কিনেই চালাতে হচ্ছে এই সময় যাচ্ছে ২০২১ ইং। আমার এই ওয়েবসাইটের পৃষ্ঠা দর্শক এখন
পর্যন্ত ৩ লক্ষের বেশি। এতে আমি বুঝতে
পেরেছি আমার ওয়েবসাইট দ্বারা কিছুটুক হলেও মানুষের উপকারে আসছে”ইনশাআল্লাহ।
Ø এই ভাবেই আমার নেট দুনিয়ার
নেশায় যাওয়া।
নেট যগতটা যতই ভালো আবার ততটাই খারাপ আছে কিন্তু সব কিছু
নিজেকে দিয়ে। তাই আমি যেটা বলবো তাহলো আপনি ভালো দিকটাই বেছে নিবেন এতে আপনার
মঙ্গল হবেই হবে ইনশাআল্লাহ।
Ø নিজের আগ্রহ বলতেঃ প্রযুক্তি নিয়ে কাজ
করতে ভাললাগে। ভালো লাগে নতুন কিছু শিখতে এবং অন্যকে শিখাতে। তাই সময় পেলেই যেন চলে
আসি নেটে নতুন কিছু শিখতে।
আমার ব্যাক্তিগত কিছু
উপদেশঃ
【𝟙】হেসে কথা বলুন। এতে আপনি শুধু নিজেই আনন্দিত হবেন না, অন্যরাও খুশি হবে।
【𝟚】নতুন বন্ধুত্ব করুন, কিন্তু পুরানো বন্ধুত্বকে গুরুত্ব দিন।
【𝟛】গোপনীয়তা রক্ষা করুন।
【𝟜】নিজের ভুল স্বীকার করার মত সাহসী হোন।
【𝟝】সাহসী হোন। মনে মনে ভয় থাকলেও সাহসের ভান করুন। কেউই ভান ও সত্যিকার সাহসের মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না।
【𝟞】কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
【𝟟】কারও আশাকে নষ্ট করবেন না, হয়তো এই আশাই তার শেষ সম্বল।
【𝟠】স্বল্প পরিচয়ে কাউকে সম্পুর্ন বিশ্বাস করবেন না। তাতে আপনার ক্ষতিটাই বেশি হবে।
【𝟡】অন্যের দুর্বলতা নিয়ে কখনো উপহাস করবেন না। বরং তাকে সাহায্য করার চেষ্টা করবেন।
【𝟙𝟘】 অতিরিক্ত সরল হতে যেওনা,এই স্বার্থপর সমাজ তোমাকে ঠিকিয়ে দিবে।
【𝟙 𝟙】কাউকে সাহায্য
করে পেছনে ফিরে চেয়োনা,সে লজ্জা পেতে পারে।
【𝟙 𝟚】বাইক কখনো জরে চালিও
না, তাতে তোমার কলিজার কাপুনি বেড়ে না গেলেও রাস্তার পাশে থাকা মানুষটির কাপুনি বেরে
যেতে পারে।
【𝟙 𝟛】কখনো কাউকে ছোট
করে দেখবে না, নয়ত তুমি ছোট হয়ে যাবে।
ü বড় নয় মানুষ হবার চেষ্টা করবে তবেই বড়
হবে।
Ø আমার শেষ কথাঃ আপনারা সকলে ৫ ওয়াক্ত
নামাজ পরুন এবং অন্যকেও ৫ ওয়াক্ত নামাজ পরার পরামর্শ দিন। আমার লেখা গুলো কষ্ট করে
পড়ার জন্য ধন্যবাদ, ভাল লাগলে আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আল্লাহর তৈরি জান্নাতে আমি
জেতে পারি/ আমিন।
Ø মানুষ মাত্রই ভুল হতে
পারে,
ভুল-ত্রুটি, হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখঃএসব নিয়েই মানুষের জীবন। ভুলে ভরা জীবনে ভুল
হওয়াটা অসম্ভব কিছু নয়, তাই ভুল ত্রুটি ক্ষামার দৃর্ষ্টিতে দেখবেন।
পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো ইসলাম।
আসুন এবার কিছু ছবির সাথে পরিচয় করে দেইঃ-
প্রথমেই একটা কথা বলতে ভুলে গেছিলাম তাই আবার কিছু কথা বলতেই হচ্ছে সেটা হলো, আমি কোন কোটি পতির সন্তান না, আমি একজন মধ্যবিত পরিবারে ছেলে। কিন্তু আমি এতেই মহান আল্লাহ’তায়ালার কাছে অনেক অনেক খুঁশি,ও শুকরিয়া যানাই কোটি কোটিবার আলহামদুলিল্লাহ।
--------------------------আমাদের বাড়ি |
নিচের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন ভুত মিসিন দিয়ে ধান মালাই করছে। দিন যতই
যাবে তোতই আরো নতুন নতুন কিছু আবিস্কার হবে, হয়ত সেই সময় আমি থাকবনা।
অটো ভুতে ধান মালাই করছে।
ধান কাটার মৌসুমে এই ভাবেই প্রতিটা কৃষকের ঘড়ে ধান আসে। আর এই সময়ে সবাই
ব্যাস্ত থাকেন কৃষক এবং কৃষান।
হাশেম/মোন্নাফ/মাসুদ/খোকন/ইউসুফ। সবাই গ্রামের বন্ধ কোন একসময় ক্যামেরা বন্দি হয়েছিলাম।
আমার
ঘরে ক্লান্ত দুপরে ক্যামেরা বন্দি।--------
এটা ছিল আমার জীবনের প্রথম দূরে জার্নি, গিয়েছিলাম
চাকুরী করতে ৩ বন্ধু, কিন্তু বেশি স্বরল হবার কারনে চোঁখের পানি ঝরতে হয়েছিল সেই
চট্রগ্রামের মাটিতে। তাই বেশিদিন সেখানে থাকতে পারিনি মাত্র ২ মাস ছিলাম। চাকুরী
হয়েছিল একটা টেক্সটাইলে সেখানকার স্যারদের কখনো ভুলবো না বিশেষ করে রবিউল স্যারকে,তারা
সবাই অসম্ভ আমাকে ভালো বেসেছেন।
আমাদের গ্রাম অনেক আগে থেকেই সকল খেলা ধুলার দিক থেকে অনেক এগিয়ে। আমাদের বিশালপুর ইউনিয়নের মধ্যে যত গ্রাম আছে তার মধ্যে আমাদের”গ্রাম প্রায় সকল খেলাতেই প্রথম।
তাছাড়া বাহিরেও তাদের সম্মান রয়েছে কারন অনেক যায়গা
থেকেই তারা পুরুস্কার নিয়ে আসছেন।
এক কথায়
আমাদের ইউনিয়নের মদ্ধে সবচেয়ে বেশি খেলয়ার তৈরি হয় আমাদের “গ্রামে। ভবিষতের কথা
বলতে পারবো না তখন কি হবে,এখন পর্যন্ত খেলা ধুলার দিক দিয়ে অনেক ভালো।
Ø উপরের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন তারা সবাই আমার ছোট
ভাইয়ের মত। তাদের একেক জনের বাড়ি একেক জেলাতে। তাদের সাথে পরিচয় হয় সিরাজগঞ্জ
আনসার ক্যাম্পে ৩৬ দিনের মোবাইল সার্ভিসিং ট্রেনিং করতে গিয়ে। সেখানে আমরা ৬ জেলার
৯ জন ছিলাম সবার ছবি নেই কিন্তু সবাই অনেক ভালো ছেলে পেলে। তারা আমাকে যতেষ্ট
সম্মান করেছেন। তারা আমাকে এখনো মাঝে মধ্যে কল করে খবর নেন।।
Ø ছবিতে খালিদ নামে তার কিছুদিন পরেই সাধারন আনসারে চাকুরী হলে সে প্রথমে যোগদান করেন আমাদের বগুড়া জিয়া মেডিকেলে। তার সাথে আমি গিয়ে দেখা করে আসছিলাম। তার সাথে আমার অনেকবার দেখা হয়েছে বগুড়াতে।
গ্রামের ঈদ হয় সবচেয়ে বেশি
আনন্দের আর সেই ঈদের দিনেই আনন্দ ভাগা ভাগি করার জন্য কেউবা যায় পার্কে আবার কেউবা
যায় নদীর ধারে ঘুরতে ইত্যাদি ইত্যাদি যায়গাতে। আর সেই আনন্দেই আমরা গিয়েছিলাম গ্রামের
ছোট বড় অনেকেই” মটর সাইকেল নিয়ে সিরাজগঞ্জ ক্লোজারে ২০১৯ ইং।
আমাদের গ্রামের দক্ষিন পাসে একটা অনেক পুরোনো খাল আছে সেই খাল খনন কাজ দেখতে গিয়ে-
নিচের ছবিটা কাজ শুরুর প্রথম দিকে ১৯/১২/২০১৬ ইং। এই খনন কাজ আমাদের গ্রামের মৌজা পর্যন্ত শেষ করতে প্রায় এক মাসের বেশি সময় লেগেছিল। এই খাল আমরা খারি বলে চিনি বা এই নামেই বলি। এটা অনেক বড় তাও প্রায় অনুমান ২০০ কিলমিটার হবেই বা তার বেসিও হতে পারে। আমাদের সময় এটার কোন কিলমিটার মাপ জানা নেই। কত মিটার হবে”তাই আমার অনুমানে বললাম ২০০ কিঃমিঃ। এটা উত্তর দিক থেকে এসে দক্ষিন অঞ্জল বিলের সাথে লেগে গেছে।
এই
খারি কত দিনের আগে খনন করা ছিল তাও কেউ বলতে পারেনা,সেটাই আবার নতুন করে
২০১৬ সালে সংস্কার করা হয়েছে। ছবিঃ ২০১৯
ইং।
খারি পারাপারের জন্য একটা ব্রিজ আছে
সেখানেই আমরা বেশি সময় বিকেল বেলায় বসে থাকি ছোট বড় সবাই মিলে। যায়গাটা গ্রীষ্মকালের
জন্য অনেক সুন্দর, খোলা মেলা হাওয়া।
এসব ছবি গুলো আপনাদের সামনে দেখানোর
একটাই উদ্দেশ্য তাহলো পুরোনো স্মৃতি”
মাদ্রাসা মাঠে তারা পিকনিক খাচ্ছে। তাদের কাছে এই সময় গুলো অসম্ভ আনন্দের।তাদের উপরের ছবির হাসি দেখেই বোঝা যাচ্ছে সেটা।
আমাদের গ্রামের দাখিল মাদ্রাসার সুপার
বক্তব্য দিচ্ছেন সুপার আব্দুল মতিন, তার ডান পাশে বসে আছেন আমার আমার বাবা এবং তার
ডান পাশে বসে আছেন শিক্ষক রইছ উদ্দিন ও তার পেছনে আছেন শিক্ষক আব্দুল খালেক।বাকি
গুলো মেহমান।
এটাই সেই স্কুল (মাদ্রাসা) যেখানে
পড়ালেখা শিকে আজ এই লেখা গুলো লিখতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ। আমি প্রান খুলে দোয়া
করি আমার সেইসব শিক্ষকদের যারা আমাকে সহ হাজার হাজার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা
দিয়েছেন। হাতে কলমে শিখেয়েছেন।
এসব শুধু অসিলা মাত্র! সব কিছু মুল হলেন তিনি যিনি আপনাকে আমাকে এখন পর্যন্ত এইসব দেখার আর পড়ার তৌফিক দান করেছেন,আলহামদুলিল্লাহ। তিনি আর কেউনা তিনি হলেনা আমার আপনার এই বিস্বের মালিক দুজাহানের মালিক”মহান আল্লাহ” তিনি সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
Ø ২০১৮ সালে বেসিক কম্পিউটার প্রশিক্ষন দিতে গিয়েছিলাম
আনসার ক্যাম্প মালতিনগর। এই ট্রেনিংএ জয়পুরহাট জেলার এবং বগুড়া জেলার ৩০ জন ছিলাম।
সবার সাথেই অসাধারন ভাবে আনন্দে সময় কাটছে।
আমাদের এই ৩০ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিতু ছিলেন
সালাম সাকিদার”ও খুবি ভদ্র একজন ছেলে এবং ভালো। তাছারা আরো অনেকেই ছিলেন এমন স্বরল
মনের ছেলে পেলে। তার মধ্যে আবু সুফিয়ান নামেও একজন ছিলেন যে এখনো মাঝে মদ্ধেই যোগা
যোগ করেন তাছারা ফেসবুকেত আছেনি সবার সাথে যোগা যোগ। এই ৩০ জনের মদ্ধে সবচেয়ে
অহংকারি একজন ছিলেন যার নাম অনিক বাড়ি ছিল শাহাজানপুর থানা। সে সিনিয়র জুনিয়ার
মানতনা সবার সাথেই বেদবি করতো। সে অনেকেরি ছোট ছিল। সে তখন অনার্স ১ম বর্ষের ছাত্র
ছিল।
এখান থেকে অনেকের সাথেই আমার ভালো
সম্পর্ক হয় তার মদ্ধে সব চেয়ে সেলিম নামে একজনের সাথে আমার ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়।
তার বাড়ি খানপুর ইউনিয়ন গ্রামের নামঃ খাগা। তার এই গ্রামের নাম নিয়ে আমরা হাসা
হাসি করতাম/মজা করতাম/ফান করতাম সে রেগে যেত।
এক কথায় একজন বাদে সবাই অনেক অনেক ভালো ছিলেন,উপরের ছবি গুলোতে থাকা
সকলেই আমার কাছে প্রিয় ছিলেন। সবাই অনেক
ভদ্র। বিশেষ করে রাসেদুল ভাইয়ের প্রতি আমার অনেক মায়া হত।
উপরে ছবিতে থাকা আরিফুল নামে ছেলেটির এই ট্রেনিং শেষে কিছুদিন পরেই পুলিশের চাকুরী
হয় সে খুব ভাল ছাত্র ছিল” কিন্তু কথা খুব কম বলতো! তার বাড়ি জয়পুরহাট।
v রুবেল” বাড়ি নন্দীগ্রাম তার বিজিবিতে চাকুরী হয়।
তার আগে সে সাধারন আনসারে যোগ দেন এই ভাবে ধাপে ধাপে আবার ব্যাটালিয়নে সুযোগ পান।
তার কয়েক মাস পরেই আবার রুবেল বিজিবিতে চান্স পান।সে আমাকে এখনো মাঝে মদ্ধেই কল
করেন।
·
জয়নাল সেও অনেক ভদ্র ছেলে,দুষ্টামির কথা বললে আলামিনের নাম চলে আসে, সে খুব মজার ছিল। এক কথায় সবাই যেমন আমার কাছে
প্রিয় ছিল ঠিক আমিও তাদের কাছে খুবি প্রিয় বড় ভাই ছিলাম। সজা কথা বলতে জুয়েল ছিল এক নাম্বারে সে স্টেট কাট কথা বলতো তাই সে অনেকেরি কাছে
অপ্রিয় হলেও আমার কাছে যতেস্ট ভালো ছিল। জোবাইল তো শুধু ফোন কল নিয়েই ব্যাস্ত
থাকতো সেও খুব ফানি ছিল সে গল্পে ছিল প্রথম। এক কথাই সবাই আমার কাছে প্রিয় ছিল।
o উপরের ছবি কম্পিউটার ট্রেনিং চলা কালিন কোন এক সময় হয়ত তুলেছিলাম।
আমার দুই পাশে তারা দুজন খুব ঘনিষ্ট বন্ধু। বারি নামে সে আমাদের প্রশিক্ষক ছিল ও নাজিরুল সে আমাদের সাথেই কম্পিটার ট্রনিং করত, যদিও তারা দুজনি আমার এক বছরের জুনিয়র ছিল।আমাদের গ্রাম অঞ্জলে খেলা ধুলা হলে মানুষ এই ভাবেই ছুটে যেত সেই খেলা
উপভোগ করতে। ছবিটি তুলেছিলাম দুর্গাপুর মাঠে,সিংড়া,নাটর। ছবিঃ ০২/১০/২০১৬ ইং
এই
সময় আমি খুব অসুস্থ ছিলাম আল্লাহর রহমতে কিছুটা সুস্থ এখন। আমার কোন
ইচ্ছেই ছিলনা এই পদ নেওয়ার,কিন্তু আব্দুস
সামাদ ভাই এবং মোস্তা চাচা আমাকে
এই ইউনিয়ন আহবায়ক পদ নেয়ার জন্য ডাকেন তখনো আমি অনিহা প্রকাশ করি।
ü কিছুদিন পরে জানতে পারি আমাকে ইউনিয়ন আহবায়ক
বানিয়েছে। এবার মেনে নিতেই হলো
আলহামদুলিল্লাহ নিলাম। কিন্তু আমি এমন রাজনীতি করতে চাইনা যে রাজনিতির মাধ্যমে আমার দ্বারা মানুষের ক্ষতি হবে।
তাই যে কোন ত্রুটি পেলে আমি নিজ ইচ্ছায় এই পথ থেকে চলে আসবো।
আমি সর্বদা চাই আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর নিয়ম নীতি মেনে
চলতে। ইসলামের নিয়ম নীতি মেনে না চললে সেই দলে আমি নেই নেই নাই।
ছবিটির পেছনে আমাদের পুরোনো পুকুর” মাটি দিয়ে ভোরাট
হয়ে যাবার কারনে এখন সেটা বোঝার উপায় নেই যে পুকুর নাকি জমি! এই পুকুর নতুন করে
আবারো সংস্কার করা হয়েছে ২০২১ সালের শুরুতে ৪ লক্ষ ৪০ হাজার টাকায়। কেউ বলতে পারেনা কতদিনের আগের পুকুর তাই অনুমান করা হয় ২০০ বছর
আগের হবে। ছবিঃ ২১/০১/২০২১ ছবিতে আমি এবং মোক্তাদি।
Ø উপরের ছবিতে আব্দুল
মোত্তালিব এবং আমি ও আমার ভাগীনা নাঈম। ছবিঃ ২০১৬ ইং।
নিচের এই ছবিটা দেখে আমাদের শিক্ষা নেওয়ার
অনেক কিছু আছে!
সম্পর্কে
সবাই আমার দাদা হন তাদের সাথে আমি অনেক মজা করেছি তাদের মদ্ধে কখনো আমি রাগ খুজে
পাইনি।
রাজা
দাদা বাদে দুজনের সাথেই আমার দৈনিক মসজিদে দেখা হয়। রাজা দাদা এখন অসুস্থ তাই
মসজিদে যেতে পারেন না।
খাদেম দাদার খুবি কেতকুতি আছে তাকে প্রায়
মসজিদে বসার সময় তার গায়ে আলতু করে একটু হাত বুলাইতাম এতে সে চমকে উঠে পেছনে তাকায়
আর ওমনি একটা মুচকি হাসি দিবে কিন্তু রাগতেন না। সবাই অনেক মজার মানুষ, আল্লাহ যেন
তাদের মিত্যুর পরে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করেন” আমিন।
আমাকে
ক্ষমা করবেন যদি ভুল করে কিছু বলে থাকি।
আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন
মিত্যুর পর আমাকে তার জান্নাতুল ফেরদাউস দান
করেন।
ü হে আল্লাহ আমি যেন তোমার তৈরি সকল হুকুম,নিয়ম নিতি মেনে চলতে পারি এবং হযরত
মহাম্মাদ
(সাঃ)কে অনুসরণ করতে পারি”আমিন।
ü কোরআন মানুষকে হেদায়েতের পথ দেখায়।
মাটির উপরে তুমি ভালো কাজ করবে,মাটির নিচে গেলে তুমি ততোটাই ভালো থাকবে।Ø আমি
সর্বশ্রেষ্ঠ নবী পেয়েছি, সর্বশ্রেষ্ঠ কিতান পেয়েছি, সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম
পেয়েছি,আলহামদুলিল্লাহ।
এটা ছিল
আমার তৈরি প্রথম ক্যালেন্ডার এম এস ওয়ার্ডে।
সমাপ্ত
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ